ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে , স্থিতিশীল চালের বাজার
রাজধানীর বাজারে নতুন করে চালের দাম না বাড়লেও মোকামের প্রভাব এখনো পড়েনি। বিক্রেতারা বলছেন, মিল থেকে চাল বাজারে এলে কমতে শুরু করবে দাম। তবে চিনি, তেল, ডালসহ কয়েকটি পণ্যের ঊর্ধ্বগতিতে হিমশিম অবস্থা ক্রেতাদের।
এক দোকানদার বলেন, চিনি পাইকারি কেনা পড়তেছে ৬০ টাকা থেকে ৬২ টাকা দিয়ে আর বিক্রি করতে হচ্ছে ৬৫ টাকা। আর মসুর ডাল পাইকারি কেনা পড়তেছে ৯০ টাকা খুচরা বিক্রি করতে হচ্ছে ১১০ টাকা থেকে ১১৫ টাকা।
আরেক দোকানদার বলেন, এক লিটার সয়াবিন তেল আজ শনিবার থেকে ১ মাস আগে ১০০ টাকার নিচে ছিল। সেটা এখন বেড়ে ১১৫ টাকার কাছাকাছি চলে গেছে।'
এদিকে দফায় দফায় বাড়ার পর চালের বাজার স্থিতিশীল আছে। কারওয়ান বাজারে ঘুরে দেখা গেছে চাল আমদানির ঘোষণায় ঢাকার বাইরে কিছুটা কমলেও রাজধানীর বাজারে এখনো প্রভাব পড়েনি।
এক চাল ব্যবসায়ী বলেন, 'আমরা যে চালগুলো কিনেছি সেগুলো তো লস দিয়ে বিক্রি করতে পারব না। ওই চালগুলো বিক্রি হওয়ার পর চালের দাম কমবে।'
পেঁয়াজের বাজার দামের হেরফের নেই। দেশি পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। আর বিদেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে